বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা
আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ
X
লেখক:অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় হৃদয় [MH2]
আমরা গুহায় ঢুকতে শুরু করলাম। মোটামোটি বড় দল আমাদের,তাই অনেকগুলো মশাল জ্বালাতে হলো। সবার সামনে মি. A মশাল হাতে এগুচ্ছেন, ছয় ফুটের বেশি লম্বা এবং পেশিবহুল মানুষটাকে সত্যিই আমাদের দলনেতা হিসেবে মানিয়েছে।ওনি চারিদিকে সতর্ক দৃষ্টি মেলে আমাদের আগে আগে চলছেন।আমি মাঝখানে আছি।মশালের আগুণ টিকিয়ে রাখা কষ্টকর খানিকটা,কারণ নিভে আাসতে চায়,কিছুটা কষ্ট করে হলেও জ্বালিয়ে রাখছি।আমার ডানে বামে অনেকগুলো জিজে'স,সবাই নিজেদের মাঝে কথা বলে বলে এগুচ্ছে।আমিও এগুচ্ছি।
চলতে চলতে গুহাটা দেখছি।অনেক পুরনো গুহা,হয়তো পাহাড়ের ভিতরে কয়েক লাখ বছর ধরে আছে। পাহাড়ের গায়ে গর্তগুলোকে আমার কাছে কেন যেন পাহাড়ের নাক মনে হয়,এ দিকে থেকে ওইদিকে বাতাস আসা যাওয়া করে বলেই মনে হয়।মাথা থেকে অনেকটা উপরে ছাদ। গুহাটা যথেস্ট প্রসস্থও বটে,কারণ একসাথে অনেকে চলতে পারছি।যথেস্ট লম্বা গুহা,হয়তো আধ কি.মি. ও হতে পারে, কারণ পাহাড়ের মাঝখান দিয়ে মনে হয় চলে গেছে,কারণ কিছুটা পথ আসার পর গুহাটা বাক নিয়েছিল। এমন গুহা দেখলেই আমার মনে হয় আদিকালের মানুষরা বাস করছে এখানে,দেয়ালে গুহা চিত্র আছে, কিছু পুরনো প্রাণীর হাড় বা হাড়ের ফসিল পরে আছে।এই গুহাটার ক্ষেত্রেও আমার ভাবনা টা এমনই রইল।দেখতে লাগলাম চারপাশে।কোথাও এমন কিছু নাই। মনে হয় মানুষ বসতি কখনও ছিল না। অ্যামাজনের উপজাতিদের আদি পুরুষরাও তো থাকতে পারত।যাই হোক নেই মানে নেই।তবুও দেখতে লাগলাম।
হাটতে হাটতে এখন এমন এক জায়গায় এসে পৌছেছি যেখানে গুহাটা দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছে। এক পথ ডান দিকে আরেক পথ বাম দিকে।কোন পথে যাব,সেটাও কি T.R. smith লিখে গেছেন???
আমি : মি.A আমরা কোন পথে যাব কোনো নির্দেশনা আছে???
মি.A কেও কেমন যেন ধাঁধাঁয় পড়তে দেখলাম।তবে হাল ছাড়ার পাত্র তিনি না।তিনি জবাবে বললেন,
মি.A : T.R. smith কয়েকটা জায়গায় কিছু সূত্র দেন নি।কারণ সব বলে দিলে তো অভিযানেরই কোনো মজা রইল না।আর তিনিও হয়তো চাইতেন না যে কেউ ওই কূপটা খুঁজে পেয়ে যাক,তাই হয়তো বলেন নি। এখন আমাদেরকেই নির্ণয় করতে হবে কোন দিকে যাব।
রুবি আপু : এটা কেমন কথা।আমরা যদি ভুল পথে চলে যাই।তাহলে তো সময় নষ্ট হবে।
তানিম ভাই : তার চেয়ে বড় কথা যদি কোনো গোলক ধাঁধাঁয় আটকে যাই,তাহলে তো আরও সমস্যা।
মি. A : গোলক ধাঁধাঁ আছে বলে তো মনে হয় না।কিন্তু থাকলে,,, তখনের ব্যাপার তখন না হয় দেখব।
রেহনুমা আপু : ধাঁধাঁ আছে নাকি নাই তা বাইরে থেকে বোঝা যাবে না।ভিতরে গিয়ে তো দেখতে পাব।
তাহির আপু : নুমা,ভিতরে তো যাবই, কিন্তু কোন পথে???
মফিজুল : ডান মানে সবসময় ভালো, চলুন সবাই ডান দিকে যাই।
সুস্মিতা : এটা কি জিজের আড্ডা পেয়ছিস মফিন্নি??? যে কোনো গেস্ট গল্প বের করলি আর বললি এখানে চলো আড্ডা দিই।অনেক ভেবে এখানে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
মফিজুল : হুমম, বুঝলাম টুনির মা।
সুস্মিতা : আমি টুনির আম্মু না,বোঝার জন্য ধন্যবাদ রহিমের আব্বা।
ফারহান : আগে আমাদেরকে দুইটা গুহা পর্যবেক্ষণ করতে হবে ডিটেকটিভ ভাবে,তারপর রওনা হতে হবে।
মেহরাজ ভাই: খুদে গোয়েন্দা আবার শুরু হয়ে গেছ??? ভালো চালিয়ে যাও ডিটেকটিভগিরি।
ফারহান কিছু না বলে নিজের প্রিয় ম্যাগনেফাইং গ্লাসটা বের করে হাসল।
মেহেদী ভাই: যাই বলো হৃদয়, এই ধাঁধাঁয় পরে অভিযানটা ইন্টারেস্টিং হচ্ছে।আমার তো আর দাড়াতে ইচ্ছে করছে না।
সারা: তাহলে আপনি দৌড়াতে শুরু করুন।আর আমরা আপনাকেই আমাদের পরীক্ষার উপকরণ হিসেবে ব্যাবহার করি।
সিয়াম: আপনি জোরে দৌড়াতে থাকুন, গিয়ে গুহাটা ঘুড়ে আসুন, হি হি হি,,,,
রনি ভাই:কী হলো সখিনার জামাই যান, দৌড় আরম্ভ করুন,,,
মেহেদী ভাই: আমি দৌড়াব,তাও আবার আমি??? আমি এসব দৌড়াব না,কারণ আমি যদি দৌড়াই তো ইতিহাস তৈরী হয়ে যাবে,উসাইন বোল্ট অজ্ঞান হবে।তাই করব না, কারণ অতো লোককে কাঁদানো হাইস্যকর, অতীব হাইস্যকর।
শিখা:মেহেদী ভাই তাহলে তো আপনি শতাব্দীর সেরা ক্রীড়াবীদ হয়ে যাবেন হি হি হি।কিন্তু কাঁদানো আবার হাইস্যকর হয় কী করে???
তানিম ভাই: প্রভা ভাই যখন উসাইন বোল্টকে মাটিতে গড়িয়ে কান্না করতে দেখবেন তখন ইহা হাইস্যকর হইবে।ইহাই বুঝাইতে চাহেন তো???
মেহেদী ভাই:হুমমম।
সাঈম ভাই: মজা করা বন্ধ করো।T.R. smith এর উপর আমার রাগ চরমে।ব্যাটা সব কিছু বলে নি।এমন জায়গায় আটকে রেখেছে যে কী বলব।
রুবি আপু: মজা করলে ভয় আর চিন্তা দূর হয় জানেন না হাফ হিমু ভাই।
নায়রা: হাফ হিমু ভাই তো মজাই করে না, খালি গম্ভীর হয়ে বসে থাকে।তাহলে মজার উপকারিতা বুঝবেন কী করে ওনি?
সাঈম ভাইয়া কিছু বলল না,শুধু জোরে শ্বাস নিয়ে রাগ প্রকাশ করল।
সিয়াম: মি.A এ পথ সম্পর্কে কী বলা আছে T.R. smith এর বইয়ে???
মি.A: বইয়ে বলা আছে, Enter the cave and exit through the end of the cave, then you will find vast land in front।মানে গুহায় ঢুক এবং শেষদিক দিয়ে বের হও, তারপর সামনে বিস্তির্ণ ভূমি পাবে। এর মানে কী???
সুরভি: আমার মনে হয় শেষে মনে হয় গুহা দুটো মিলে গেছে।
তৌমি: আমার মনে হয় গুহাটার শেষে যেহেতু বিস্তির্ণ ভূমি আছে তাহলে সেখানকার আলো বাতাস কোন দিক দিয়ে আসে তা দেখা উচিৎ।
তুবা: গুহার দেয়ালে এতো দূরে আলো বাতাস আসবে বলে তো মনে হয় না।
মাহিন: গুহা তো অতো বড় নাও হতে পারে।তাহলে তো দেখা দরকার।
পুষ্পিতা: কোন পথ দিয়ে চেক করব???
সামির: হ্যা, একটা পথে তো অন্তত চলতে হবে।কিন্তু কোনটা???
হৃদয় : ভাই, আল্লাহর নাম নিয়ে একটা পথে চলি চলুন,তারপর দেখা যাবে।এভাবে সময় নষ্টের মানে হয় না।
আনিকা: হ্যা ঠিক বলেছ, চলা শুরু করা উচিৎ।না হলে আমাদের আরও সময় নষ্ট হবে,চলা শুরু করো সবাই।
সবাই চলতে লাগলম আবারও,তবে ডান দিকের গুহাটাতে।মনে হয় পাঁচ মিনিটও হাটি নি,সামনে গুহা বন্ধ। আর পথ নাই।উপর থেকে পাথর আর মাটির মতো বস্তুর দ্বারা পথ বন্ধ।তাই ফিরে আসলাম আবারও।বাম দিকের পথ দিয়ে চলতে আরম্ভ করলাম।এবার আর পথে বাঁধা নেই। কিছুক্ষণ হাটার পর সামনে আলো দেখতে পেলাম।মানে গুহাটা শেষ। আর পাঁচ মিনিট হাটলেই গুহা পথটা শেষ হবে।সবার মনেই উল্লাস।কিন্তু সেই আনন্দ উল্লাসের শব্দ ছাপিয়ে আবার সেই রহস্যময় শব্দ হলো মানে " ধপাস " করে বার কয়েক শব্দ হলো।এবার শব্দটা আরও স্পস্ট করে শুনলাম।মনে হলো ভারী কিছু এক জায়গা থেকে অন্যজায়গায় যাচ্ছে বা উপর থেকে পরছে।তবে যা ই হোক না কেন প্রচুর ভারী বস্তু তাতে সন্দেহ নাই।গুহার মুখ দিয়ে বের হলাম।কিছুই দেখতে পেলাম না।
আমাদের সামনে এটা কোন অ্যামাজন দেখছি আমি জানি না।কারণ এই বিশাল এলাকায় কোনো গাছ নাই, শুধু বালি আর বালি।বলা চলে মরুভূমি।সূর্য পশ্চিমে হেলে গেছে অনেকটা। তবুও প্রচুর গরম।পাহাড়টা দেখলাম, সবুজ পাহাড়।মরুভূমির মাঝে এমন সবুজ পাহাড় আসল কোথা থেকে এমন মনে হতো যদি আমরা অ্যামাজনে না থাকতাম।অ্যামাজনে আমরা অবস্থান করার কারণে জানি পাহাড়ের ওইপাশে বন আছে,তাই দ্বিধান্বিত হওয়ার কারণ নেই। এই মরুভূির মতো এলাকায় আমাদের থাকতে হবে কারণ অনেক দূরে আছে সবুজ বন।যতটুকু সময় আছে তাতে অতো যাওয়া সম্ভব না।তার উপর সবাই ক্লান্ত।সামিরের জ্বর চলে এসেছে।সামিরকে জিজ্ঞেস করেছিলাম ওর জ্বর নিয়ে ও জবাবে বলল ওর নাকি ভালুকের জ্বর।কিছুক্ষণ পর চলে যাবে।বুঝলাম ও ততোটা গুরুত্ব দিচ্ছে না জ্বরকে। মনোবল থাকা ভালো,তাই ঘাটালাম না।এই জায়গায় বিশ্রাম নিতে হবে। বাইরে দাড়িয়ে বিশ্রাম নেওয়ার মতো জায়গা নেই।তাই গুহার মুখে বসলাম সবাই।সবাই গল্প করছে, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আবার কেউ কেউ মজা করছে।কিন্তু হিস হিস হিস শব্দে সবার শব্দ শেষ।শব্দটা আমাদের সামনের দিকে হচ্ছে।একটা সাপ প্রায় ৫ ফুট লম্বা।ফঁনা উঁচিয়ে আছে।নাম রেড কলোম্বিয়ানা।স্থানীয় নাম অবশ্য নিক্কু।মোটামোটি বিষাক্ত।তবুও যা বিষ আছে তা মানুষকে মারার জন্য যথেস্ট।অনেক বছর আগে সাপটাকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছিল।কিন্তু এই বিলুপ্ত সাপ কী করে আসল??? এসব ভাবলে চলবে না, মারতে হবে তো।
সাপকে মারার জন্য একটা বৈঠা হাতে নিল রনি ভাইয়া।আমাদের নৌকার যে কয়টা বৈঠা ছিল তার দুইটা নিয়ে আসা হয়েছিল।রনি ভাই বৈঠা উচিয়ে সাপটার মাথায় মারলেন,কিন্তু লক্ষ্যভ্রষ্ট হলো।সাপটা তখন খেপে গেছে।শয়তানটা রনি ভাইয়াকে কামড়াতে আসল।আবার বাড়ি দিলেন কিন্তু লাগল লেজে, কী মনে করে যেন সাপটা আর রনি ভাইয়ের দিকে গেল না, আসতে লাগল তানিম ভাইয়ের দিকে।তানিম ভাই অন্য বৈঠাটা নিলেন, মারলেন, কিন্তু কপাল খারাপ, লাগল না।তবে সাপটাকে আর নাঁচতে দিলেন না মি.A। তার নিঁখুত বন্দুকের লক্ষ্যে সাপটার মাথা দেহ হতে উড়ে গেল।একটু নড়েচরে সাপটা মারা গেল।আমরাও হাপ ছেড়ে বাঁচলাম।অনেকেই তাদের আটকে রাখা দম শব্দ করে ছাড়ল।
সন্ধ্যা হওয়ার আগেই তাবু গাড়তে লাগলাম আমরা।অন্যদিকে অন্যরা বিভিন্ন জিনিস পত্র রাখতে লাগল।আজ রান্নার ঝামেলা নাই, কারণ টিনে ধোঁয়া প্রক্রিয়ায় ভাজা মাংস সংগ্রহ করে রাখা আছে, আর আছে সিদ্ধ করা কিছু শাক সবজি।ফলে আর রান্না করতে হবে না।
তাবু তৈরীর কাজ শেষ।একেকটা তাবুতে সাত/ আটজন করে থাকবে বলে ঠিক করা হলো।তাবুর সামনে আগুণ জ্বালানো হলো।আগুন জ্বালানোর একটা বড় কারণ হলো হালকা ঠান্ডা।এটা সম্পূর্ণ মরুভূমি না হলেও হালকা মরুভূমি ধরণের এলাকা।যার জন্য রাতে ঠান্ডা হয়ে যায় চারিপাশ,আর দক্ষিণ দিক থেকে যে বাতাস আসছে তা আরও ঠান্ডা বাড়িয়ে দিচ্ছে।আমার মনে হয় গত সাত আট বছর আগে যে বিশাল অগ্নিকান্ড হয়েছিল তার দরুন এই রকম আবহাওয়া যুক্ত অঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে।সবাই আগুণের চারপাশে গোল হয়ে বসেছি।আড্ডা চলছে। হাসি মজা দুষ্টুমি চলছে।আড্ডার বিষয়টাও কখনও কখনও বদলাচ্ছে।
অবশেষে খাওয়ার সময় আসল। সবাই আগুণকে ঘিরে খেতে বসলাম।
খাওয়ার মাঝে কথাও চলল,
তানিম ভাই : আহা,এরকম আগুণ এর চারপাশে আর খোলা মাঠে বসে খাবার খাওয়া কতো মজার আর আনন্দের।আমি তো এমন পরিবেশই চাই।
মেহেদী ভাই : আমারও খোলা আকাশের নিচে এমন চাঁদনি রাতে খেতে ভালো লাগছে। বাড়িতে তো আম্মু বাইরে বসে খেতে দেয় না।
রুবি আপু : তাহলে পরের কোনো অভিযান বা ভ্রমনে আমরা না হয় আফ্রিকায় যাব,সাহারা মরুভূমিতেও যেতে পারি বা নাইরোবিতে যেতে পারি।
ফারহান : হ্যা,অবশ্যই যাওয়া যায়।
শিখা : আজকের চাঁদনি রাতের আলো কত্তো সুন্দর লাগছে,বলে বোঝানো যাবে না।
হৃদয় : আজ চাঁদনি রাত, আকাশে ভেসে উঠেছে গোল রুটির মতো চাঁদ, চাঁদের আলোয় বিশ্ব ভূবন আলোকিত আজ, দূরে চলে গেছে অন্ধকারের প্রতাপ।
সুস্মিতা : বাহ হার্ট ভাইটু,ভালো কবিতা বললেন।
মফিজুল : হ্যা,হৃদয় ভাই ভালো হয়েছে।
হৃদয় : ধন্যবাদ।
সারা : খাওয়া তো শেষ।এবার ঠিক করুন কে পাহারা দিবে আর কারা কোন তাবুতে থাকবে।
মি.A : আজ পাহাড়ায় কে থাকতে চাও।
আমি : মি. A আজ আমিই থাকব পাহাড়ায়।
মি.A : সাত জন করে একেকটা তাবুতে থাকবে।তোমরা ঠিক করো।
সবাই নিজেদের মাঝে আলোচনা শেষ করল।ঠিক হলো কে কার সাথে থাকবে।মি.A কে জানানো হলো।তবে জানানো শেসে যখন তারা তাদের তাবুতে যাবে ঠিক তখনই "ধপাস" করে কয়েকবার শব্দ হলো।মনে হলো আমাদের কাছে আসছে শব্দটা।কিন্তু না,শব্দটা থেমে গেল, সামনে আর আসল না।জিজে'সরা নিজেদের মাঝে কিছুক্ষণ আলাপ করা শেষে সবাই শুয়ে পরতে চলে গেল।। আর আমি পাহারার জন্য তৈরী হলাম।
তৈরী হয়ে নিই,তার পরের ঘটনা না হয় তার পরই বলব।
[ কেমন লাগল??? আর গল্পটাতে সব জিজে'স এর নাম নেওয়া সম্ভব নয়,কারণ এতে গল্পের সৌন্দর্য নষ্ট হয়।আর যাদের নাম নেওয়া সম্ভব হয় নি তারা নিজেকে " আমি" চরিত্রে কল্পনা করে নিবেন।আর সবাই কল্পনা করে পড়বেন,তাহলে আসল মজাটা পাবেন]
বি.দ্র.: যথেস্ট সময় আর মেধা ব্যায় করে গল্প লিখি,তাই কপি করবেন না।আর কপি করলেও আমার নাম ছাড়া কপি করবেন না।
চলবে,,,
আল বিদা,,,
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন
গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now
হৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMehedi Hasan Prova
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেFarhan Hossain
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেমোহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMehedi Hasan Prova
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMehedi Hasan Prova
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSHUVO SUTRADHAR
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেToumi
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেPRINCE FAHAD
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেM.H.H.RONI
Golpobuzz ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSiam [ FOM ]
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSᴋ᭄Sᴀʙɪʀᴮᴼˢˢ
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসাইম আরাফাত
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSᴋ᭄Sᴀʙɪʀᴮᴼˢˢ
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেwHitE fAirY {sHiKhA}
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেNaiRa AhmEd
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSᴋ᭄Sᴀʙɪʀᴮᴼˢˢ
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেwHitE fAirY {sHiKhA}
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSᴋ᭄Sᴀʙɪʀᴮᴼˢˢ
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেরুবাইয়া ইসলাম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSᴋ᭄Sᴀʙɪʀᴮᴼˢˢ
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেSushmita
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেLutfun Nahar (Sabira)
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেNaiRa AhmEd
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেNaiRa AhmEd
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেতানিম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMahin Hasan Robin
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেMahin Hasan Robin
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে⁜Samir⁜
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেসিয়াম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেতানিম
User ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বেহৃদয়
GJ Writer ৩ বছর, ৯ মাস পুর্বে